সূত্রমতে,রিয়াক্টর কম্পার্টমেন্টের ভেতরের প্রাথমিক সুরক্ষা ও এর সম্পুর্ন ভার বহন করে রিয়াক্টরের কংক্রিটের পিট । এ কাজের পরবর্তী ধাপ হলো ২৬.৩০০ মিটার উচ্চতায় ফ্লোর নির্মান সম্পন্ন করা । এটি শেষ হলেই কেবল এনার্গোস্পেটসমন্তাঝ পিজেএসসি বিশেষজ্ঞগণ নকশা অনুযায়ী নির্ধারিত স্থানে রিয়াক্টর ভেসেল সহ অন্যান্য ভারী যন্ত্রপাতি স্থাপন করতে পারবে । রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ২ টি ইউনিটে ভিভিইআর ১২০০ রিয়াক্টর ব্যাবহার করা হয়েছে , যার মোট উৎপাদন ক্ষমতা ২৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ । ২৫ ডিসেম্বর ২০১৫ তে বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে সাক্ষরিত এক চুক্তি ও নকশা অনুযায়ী ঢাকা থেকে ১৬০ কিলোমিটার দূরে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুরে এই পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মিত হচ্ছে । এই নির্মান কাজের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এটমষ্ট্রয়এক্সপোর্ট (রোসাটোমের প্রকৌশল শাখা ) । বাংলাদেশের প্রথম পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্যে নির্বাচন করা হয়েছে ভিভিইআর ১২০০ রিয়াক্টর । এই মডেলের রিয়াক্টর নভোভোরোনেঝ পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ২টি ইউনিটে সফল ভাবে ব্যাবহার করা হচ্ছে । এই ধরনের রিয়াক্টর গুলো জেনারেশন থ্রি প্লাস এবং সম্পুর্ন আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান অনুযায়ী নির্মিত । আন্তর্জাতিক আনবিক শক্তি এজেন্সি (আই এ ই এ) ও ন্যাশনাল রেগুলেটরি অথরিটি বাংলাদেশের রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মানের প্রত্যেকটি ধাপ গভীর ভাবে পর্যবেক্ষন করছে#
0 Comments